আমেরিকার প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের আগে এই রকম আক্রমণ হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। এ বিষয়ে বৃহস্পতিবার একটি প্রতিবেদনে অ্যাক্সি-ওস জানিয়েছে, দুইজন অজ্ঞাতনামা ইসরায়েলি সূত্র এ তথ্য নিশ্চিত করেছে। অধিকাংশ ইসরাইল মিডিয়া সত্য খবরের থেকে মিথ্যা খবর বলে বেশী যাই হোক ।
এই আক্রমণ ড্রোন এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রের সাহায্যে পরিচালিত হতে পারে বলে ধারণা অনুমান করা হচ্ছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, ইরাকের প্রো-ইরান,প্রক্সি মিলিশিয়াদের ব্যবহার করে এই হামলা চালানো হতে পারে যাতে ইসরায়েল ইরানের গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনার ওপর পাল্টা আক্রমণ না চালায়। আর যদি ইসরাইল পাল্টা আক্রমণ করে, তাহলে আন্তজার্তিক কে বলতে পারবে ইরানের আত্নারক্ষার অধিকার নিয়ে পূর্ণশক্তি দিয়ে আঘাত করতে পারবে ইসরাইল ওপর ।
ইরানের এই আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ নিয়ে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক মহলে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে। ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থাগুলির মতে, ইরান বিভিন্ন প্রো-ইরান মিলিশিয়া দলের সাহায্যে এই আক্রমণ পরিচালনা করতে পারে, যাদের সাথে ইরানের সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে। ইরাকের ভূখণ্ড ব্যবহার করে আক্রমণের পরিকল্পনা আসলে ইসরায়েলের পাল্টা প্রতিরোধকে নিরস্ত করার চেষ্টা হতে পারে।
তেহরান দীর্ঘদিন ধরে ইসরায়েলকে নিজের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখে আসছে এবং একাধিকবার ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার ইঙ্গিত দিয়েছে। ইসরায়েলও ইরানের পরমাণু কার্যক্রমের ওপর একাধিকবার আক্রমণ চালিয়েছে। তবে, বিশেষজ্ঞদের মতে, তেহরান সম্ভবত প্রত্যক্ষ সংঘাতে জড়ানোর চেয়ে এই ধরনের কৌশলী পদক্ষেপ গ্রহণ করছে যাতে সরাসরি সংঘর্ষে না গিয়ে তার লক্ষ্য অর্জন করতে পারে।
এদিকে, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্র এই বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং ইসরায়েলের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। মার্কিন প্রশাসনের মতে, যদি ইরান এই পদক্ষেপ নেয়, তাহলে তেহরানকে কঠোর জবাব দেওয়া হবে। এ বিষয়ে ইরান এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি দেয়নি।
ইরানের এই আক্রমণাত্মক পদক্ষেপ নিয়ে ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক মহলে ব্যাপক উত্তেজনা ছড়িয়েছে। ইসরায়েলি গোয়েন্দা সংস্থাগুলির মতে, ইরান বিভিন্ন প্রো-ইরান মিলিশিয়া দলের সাহায্যে এই আক্রমণ পরিচালনা করতে পারে, যাদের সাথে ইরানের সরাসরি যোগাযোগ রয়েছে। ইরাকের ভূখণ্ড ব্যবহার করে আক্রমণের পরিকল্পনা আসলে ইসরায়েলের পাল্টা প্রতিরোধকে নিরস্ত করার চেষ্টা হতে পারে।
তেহরান দীর্ঘদিন ধরে ইসরায়েলকে নিজের নিরাপত্তার জন্য বিপজ্জনক প্রতিপক্ষ হিসেবে দেখে আসছে এবং একাধিকবার ইসরায়েলি লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত হানার ইঙ্গিত দিয়েছে। ইসরায়েলও ইরানের পরমাণু কার্যক্রমের ওপর একাধিকবার আক্রমণ চালিয়েছে। তবে, বিশেষজ্ঞদের মতে, তেহরান সম্ভবত প্রত্যক্ষ সংঘাতে জড়ানোর চেয়ে এই ধরনের কৌশলী পদক্ষেপ গ্রহণ করছে যাতে সরাসরি সংঘর্ষে না গিয়ে তার লক্ষ্য অর্জন করতে পারে।
এদিকে, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে যুক্তরাষ্ট্র এই বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে এবং ইসরায়েলের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। মার্কিন প্রশাসনের মতে, যদি ইরান এই পদক্ষেপ নেয়, তাহলে তেহরানকে কঠোর জবাব দেওয়া হবে। এ বিষয়ে ইরান এখনো আনুষ্ঠানিক কোনো বিবৃতি দেয়নি।
আপডেট পেতে, আমাদের সাথেই থাকুন ! পাশে থাকুন ৷ খবরের সাথেই থাকুন ! Breaking News Todays সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি: Facebook, Facebook page, Whatsapp Group.
0 মন্তব্যসমূহ