সেখ মহাঃ সামিম sms ডেক্সঃ শনিবার রাত ৮টার পর থেকে কয়েক দফায় ভেঙে পড়ে বর্ধমান স্টেশনের বারান্দা ও তার স্তম্ভগুলি। এই ঘটনায় দু’জন আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে এক জনের মৃত্যু হয়েছে বলে
দুর্ঘটনার সময় স্টেশনে যাত্রীদের ভালোই ভিড় ছিল। তখনই ভেঙে পড়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রাচীন এই রেল ভবনটি। মুহূর্তে ছুটোছুটি শুরু হয়ে যায় স্টেশন চত্বরে। হতাহতের সংখ্যা নিয়ে গুজব শুরু হয়ে যায়। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে রাত দশটা নাগাদ স্টেশন চত্বরে আসেন জেলাশাসক বিজয় ভারতী। তিনি বলেন, ‘রেলের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের ঘটনার কথা জানিয়েছি। ডিআরএম ও রেলের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার আসছেন। আমরা রেলের সঙ্গে সমন্বয় রেখে কাজ করছি। সব সাহায্য করা হবে।’ রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ আসেন হাওড়া ডিভিশনের ডিআরএম ইশাক খান।
সম্প্রতি ভবনটির ওই অংশের রক্ষণাবেক্ষণের কাজ শুরু হয়েছে। রেলের তরফে ওই কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয় এক ঠিকাদার সংস্থাকে। এদিনও কাজ করেছে ঠিকাদারের লোকজন। তবে প্রাচীন এই ভবনের রক্ষণাবেক্ষণের মতো অভিজ্ঞতা ওই ঠিকাদার সংস্থার রয়েছে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। দুর্ঘটনার পরই ফাঁকা করে দেওয়া হয় স্টেশনের এক নম্বর প্ল্যাটফর্ম। অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে চালানো হয় দূরপাল্লা ও লোকাল ট্রেন। যাত্রীদের পিছনের সাবওয়ে দিয়ে স্টেশনে ঢোকানো হয়। এক নম্বর প্ল্যাটফর্ম লাগোয়া রেলের বিভিন্ন দপ্তরও খালি করে দেওয়া হয়। বন্ধ করে দেওয়া হয় রেলের ডাক বিভাগ। ওই ভবনের দোতলায় রয়েছে যাত্রীনিবাস। দুর্ঘটনার পর রেলের তরফে অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে ওই নিবাসটি।
দুর্ঘটনার কিছু পরই উদ্ধারকাজে হাত লাগাতে চলে আসেন বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের কর্মীরা। চলে আসে দমকল ও জেলার পুলিশ-প্রশাসন। ধ্বংসস্তূপ সরানোর জন্য আনা হয় জেসিবি, ল্যাডার। স্টেশন চত্বরে ভিড় করে থাকা জনতাকে সরিয়ে শুরু হয় ভাঙা অংশ সরিয়ে নেওয়ার কাজ। বর্তমানে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলে খবর পাওয়া গিয়েছে।
বর্ধমান রেল স্টেশন
বর্ধমান রেল স্টেশন
হাসপাতাল থেকে খবর পাওয়া গিয়েছে। এই দিন রাত ২টো ৩৫ মিনিটে তাঁর মৃত্যু হয় বলে চিকিত্সকরা জানিয়েছেন। তবে, মৃত ওই ব্যক্তির এখনও পর্যন্ত কোনও পরিচয় জানা যায় নি। আহত হয়েছেন হপনা টুডু নামে এক ব্যক্তি। ঝাড়খণ্ডের পাকুড়ের তিনি বাসিন্দা। তাঁর পায়ে আঘাত লেগেছে বলে খবর পাওয়া গিয়েছে।দুর্ঘটনার সময় স্টেশনে যাত্রীদের ভালোই ভিড় ছিল। তখনই ভেঙে পড়ে গুরুত্বপূর্ণ প্রাচীন এই রেল ভবনটি। মুহূর্তে ছুটোছুটি শুরু হয়ে যায় স্টেশন চত্বরে। হতাহতের সংখ্যা নিয়ে গুজব শুরু হয়ে যায়। দুর্ঘটনার খবর পেয়ে রাত দশটা নাগাদ স্টেশন চত্বরে আসেন জেলাশাসক বিজয় ভারতী। তিনি বলেন, ‘রেলের উচ্চপদস্থ আধিকারিকদের ঘটনার কথা জানিয়েছি। ডিআরএম ও রেলের সিভিল ইঞ্জিনিয়ার আসছেন। আমরা রেলের সঙ্গে সমন্বয় রেখে কাজ করছি। সব সাহায্য করা হবে।’ রাত সাড়ে ১১টা নাগাদ আসেন হাওড়া ডিভিশনের ডিআরএম ইশাক খান।
সম্প্রতি ভবনটির ওই অংশের রক্ষণাবেক্ষণের কাজ শুরু হয়েছে। রেলের তরফে ওই কাজের দায়িত্ব দেওয়া হয় এক ঠিকাদার সংস্থাকে। এদিনও কাজ করেছে ঠিকাদারের লোকজন। তবে প্রাচীন এই ভবনের রক্ষণাবেক্ষণের মতো অভিজ্ঞতা ওই ঠিকাদার সংস্থার রয়েছে কিনা তা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। দুর্ঘটনার পরই ফাঁকা করে দেওয়া হয় স্টেশনের এক নম্বর প্ল্যাটফর্ম। অন্যান্য প্ল্যাটফর্মে চালানো হয় দূরপাল্লা ও লোকাল ট্রেন। যাত্রীদের পিছনের সাবওয়ে দিয়ে স্টেশনে ঢোকানো হয়। এক নম্বর প্ল্যাটফর্ম লাগোয়া রেলের বিভিন্ন দপ্তরও খালি করে দেওয়া হয়। বন্ধ করে দেওয়া হয় রেলের ডাক বিভাগ। ওই ভবনের দোতলায় রয়েছে যাত্রীনিবাস। দুর্ঘটনার পর রেলের তরফে অনির্দিষ্ট কালের জন্য বন্ধ রাখা হয়েছে ওই নিবাসটি।
দুর্ঘটনার কিছু পরই উদ্ধারকাজে হাত লাগাতে চলে আসেন বিপর্যয় মোকাবিলা দপ্তরের কর্মীরা। চলে আসে দমকল ও জেলার পুলিশ-প্রশাসন। ধ্বংসস্তূপ সরানোর জন্য আনা হয় জেসিবি, ল্যাডার। স্টেশন চত্বরে ভিড় করে থাকা জনতাকে সরিয়ে শুরু হয় ভাঙা অংশ সরিয়ে নেওয়ার কাজ। বর্তমানে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলে খবর পাওয়া গিয়েছে।
আপডেট পেতে, আমাদের সাথেই থাকুন ! পাশে থাকুন ৷ খবরের সাথেই থাকুন ! Breaking News Todays সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি: Facebook, Facebook page, Whatsapp Group.
0 মন্তব্যসমূহ