পূর্ব বর্ধমান : রথতলা এলাকায় বাঁকা নদের গোবিন্দ সেতুর নীচ থেকে এক সিভিক ভলান্টিয়ারের মৃতদেহ উদ্ধার হল। সোমবার সকালে এই ঘটনাকে ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। মৃতের নাম রবীন্দ্রনাথ ঘোষ (৩৭)। বাড়ি তালিত এলাকার বড়কাশিয়ারা গ্রামে।
তিনি দেওয়ানদিঘি থানায় কর্মরত ছিলেন। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, রবীন্দ্রনাথকে খুন করে দেহ ব্রিজের নীচে ফেলে দেওয়া হয়েছে। কারণ তাঁর দেহে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে। এমনকী তাঁর বাইকটিও খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে বর্ধমান থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন মৃতের বোন কবিতা ঘোষ ভট্টাচার্য। তার ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
সিভিক ভলান্টিয়ার পদে যোগ দেওয়ার আগে এলাকায় আলুর ব্যবসা করতেন রবীন্দ্রনাথ। বর্তমান সেই ব্যবসা দেখাশোনা করেন তাঁর বাবা স্বপন ঘোষ। এলাকায় ভালোই জনপ্রিয়তা ছিল রবীন্দ্রনাথের। এদিন দেহ উদ্ধারের পর বাড়িতে প্রতিবেশীরা ভিড় করেন। রবীন্দ্রনাথের এ ভাবে মৃত্যু কেউ মেনে নিতে পারছেন না। পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার দুপুরে রবীন্দ্রনাথ বাড়িতে জানান কাঞ্চন উৎসবে তাঁর ডিউটি পড়েছে। সেইমতো বাইক নিয়ে ডিউটিতে চলে যান তিনি। সন্ধে নাগাদ বাড়ির লোকজন মোবাইলে কল করে যোগাযোগের চেষ্টা করলে সুইচ অফ পান। রাত বাড়তে থাকলেও রবীন্দ্রনাথ বাড়ি না ফেরায় দেওয়ানদিঘি থানায় ফোন করে খোঁজখবর নেন পরিবারের লোকজন। পুলিশও কোনও তথ্য জানাতে পারেনি। এদিন সকালের দিকে ফের খোঁজাখুঁজি শুরু হলেও কোনও খবর পাননি বাড়ির লোকেরা। পরে তাঁদের কাছে খবর আসে রথতলা এলাকায় এক জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। সেই শুনে বাড়ির লোকেরা গিয়ে দেহটি শনাক্ত করেন। এই খবর বাড়িতে পৌঁছতেই শোকে ভেঙে পড়েন পরিবারের অন্যান্যরা। রবীন্দ্রনাথের দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে দাবি করেছেন পরিবারের লোকেরা। যে বাইকে করে তিনি ডিউটি গিয়েছিলেন সেটার খোঁজ পাওয়া যায়নি।
তিনি দেওয়ানদিঘি থানায় কর্মরত ছিলেন। মৃতের পরিবারের অভিযোগ, রবীন্দ্রনাথকে খুন করে দেহ ব্রিজের নীচে ফেলে দেওয়া হয়েছে। কারণ তাঁর দেহে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গিয়েছে। এমনকী তাঁর বাইকটিও খুঁজে পাওয়া যায়নি। এ বিষয়ে বর্ধমান থানায় অভিযোগ দায়ের করেছেন মৃতের বোন কবিতা ঘোষ ভট্টাচার্য। তার ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।
সিভিক ভলান্টিয়ার পদে যোগ দেওয়ার আগে এলাকায় আলুর ব্যবসা করতেন রবীন্দ্রনাথ। বর্তমান সেই ব্যবসা দেখাশোনা করেন তাঁর বাবা স্বপন ঘোষ। এলাকায় ভালোই জনপ্রিয়তা ছিল রবীন্দ্রনাথের। এদিন দেহ উদ্ধারের পর বাড়িতে প্রতিবেশীরা ভিড় করেন। রবীন্দ্রনাথের এ ভাবে মৃত্যু কেউ মেনে নিতে পারছেন না। পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, রবিবার দুপুরে রবীন্দ্রনাথ বাড়িতে জানান কাঞ্চন উৎসবে তাঁর ডিউটি পড়েছে। সেইমতো বাইক নিয়ে ডিউটিতে চলে যান তিনি। সন্ধে নাগাদ বাড়ির লোকজন মোবাইলে কল করে যোগাযোগের চেষ্টা করলে সুইচ অফ পান। রাত বাড়তে থাকলেও রবীন্দ্রনাথ বাড়ি না ফেরায় দেওয়ানদিঘি থানায় ফোন করে খোঁজখবর নেন পরিবারের লোকজন। পুলিশও কোনও তথ্য জানাতে পারেনি। এদিন সকালের দিকে ফের খোঁজাখুঁজি শুরু হলেও কোনও খবর পাননি বাড়ির লোকেরা। পরে তাঁদের কাছে খবর আসে রথতলা এলাকায় এক জনের দেহ উদ্ধার হয়েছে। সেই শুনে বাড়ির লোকেরা গিয়ে দেহটি শনাক্ত করেন। এই খবর বাড়িতে পৌঁছতেই শোকে ভেঙে পড়েন পরিবারের অন্যান্যরা। রবীন্দ্রনাথের দেহে একাধিক আঘাতের চিহ্ন রয়েছে বলে দাবি করেছেন পরিবারের লোকেরা। যে বাইকে করে তিনি ডিউটি গিয়েছিলেন সেটার খোঁজ পাওয়া যায়নি।
![]() |
BREAKING NEWS TODAY'S |
আপডেট পেতে, আমাদের সাথেই থাকুন ! পাশে থাকুন ৷ খবরের সাথেই থাকুন ! Breaking News Todays সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি: Facebook, Facebook page, Whatsapp Group.
0 মন্তব্যসমূহ