📢 আমাদের খবর গোদি মিডিয়াদের মতো পোপাগন্ডা করে না।

২৪ ঘণ্টার মধ্যে বাইকে বর্ধমান-বেনারস যাওয়া আসার টার্গেট ছিল গলসিতে দুর্ঘটনায় যুবক যুবতীর মৃত্যু

সেখ মহাঃ সামিম sms ডেক্সঃ পূর্ব  বর্ধমান: চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে বারাণসী ছুঁয়ে বর্ধমানে ফিরে আসার টার্গেট পুরণ করতে গিয়ে গত শনিবার (04.11.2017) গলসির কাছে দুর্ঘটনায় প্রাণ হারালেন দুই কলেজ পড়ুয়া।

 বর্ধমান শহরের ছোটনীলপুর তাঁদের বাড়ি। মৃতদের নাম বিক্রম হাজরা(২১) ও রিয়া চক্রবর্তী(২০)। বিক্রম বর্ধমান রাজ কলেজে ইংরেজিতে তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ছিলেন। অন্যদিকে রিয়া বিবেকানন্দ কলেজে দ্বিতীয় বর্ষে পড়তেন। দু’জনের মধ্যে সম্পর্ক ছিল। এদিন ভোর ৫টা নাগাদ গলসি চৌমাথা সংলগ্ন এলাকায় ২ নম্বর জাতীয় সড়কে তাঁদের বাইকটি একটি লরির পিছনে ধাক্কা মারলে ওই মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটে। 
বর্ধমান শহরে বোরহাট এলাকার একটি রেসিং ক্লাব খুলে এক যুবক বাইক রেসিংয়ে উৎসাহ দিত। এরজন্য প্রয়োজনীয় সরঞ্জাম বিক্রির দোকান তার রয়েছে। বিক্রম এবং রিয়া সেই ক্লাবের সদস্য। বিক্রমের কাকা তড়িৎ হাজরা বলেন, বিক্রমকে নানারকম টোপ দিয়ে ক্লাবের কর্ণধার বিভিন্ন জায়গায় রেসিংয়ে পাঠাত। গত তিন-চার বছর ধরে বিক্রম রেসিংয়ের প্রতি প্রবল আসক্ত হয়ে পড়েছিল। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বেনারস থেকে ফিরে আসার টার্গেট দিয়ে বিক্রমকে অ্যাসাইনমেন্ট দেওয়া হয়েছিল। সেইমতো শুক্রবার ভোর সাড়ে ৪টা নাগাদ রিয়াকে নিয়ে বিক্রম বেরিয়ে যায়। ফিরে আসার সময় গলসির কাছে দুর্ঘটনাটি ঘটে।
শনিবার ছোটনীলপুর এলাকার বাসিন্দারা বোরহাটের ওই রেসিং ক্লাব এবং তার কর্ণধারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবিতে বর্ধমান থানায় ডেপুটেশন দিতে যান। যদিও পুলিশ তাঁদের কাছ থেকে অভিযোগ নেয়নি। স্থানীয় পল্লিমঙ্গল সমিতির সভাপতি আশুতোষ ভট্টাচার্য বলেন, যেহেতু দুর্ঘটনাটি গলসি থানা এলাকায় ঘটেছে তাই বর্ধমান থানার পুলিশ আমাদের কাছ থেকে ডেপুটেশন নিল না।
বর্ধমান শহরে ছোটনীলপুর বালিডাঙায় বিক্রমের বাড়ি। তিনি বাবা মায়ের একমাত্র সন্তান। বাবা বিদ্যুৎ হাজরা দলুইদিঘি প্রাইমারি স্কুলের শিক্ষক। অন্যদিকে ছোটনীলপুরে জাগরণী ক্লাব সংলগ্ন আমবাগানে রিয়ার বাড়ি। আগেই তাঁর মা এবং দাদার অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে। বাড়িতে বাবা আছেন। রিয়ার পড়াশুনার যাবতীয় দায়িত্ব পালন করতেন বিক্রম। তাঁদের সম্পর্কের কথা এলাকার সকলেই জানতেন। এদিন দুর্ঘটনার খবর পেয়ে বোরহাটের রেসিং ক্লাবের কর্ণধার গিয়েছিল। মৃতদের পাড়া প্রতিবেশী তাকে ধরে গণধোলাই দেয়। তারপর পুলিশ তাকে উদ্ধার করে।



Sk Md Samim sms 

॥প্রতিটি তাজা আপডেট পেতে Facebook Page এ search করুন Sk Md Samim sms এবং Like করুন ॥
 Home Page



📢 আমাদের খবর গোদি মিডিয়াদের মতো পোপাগন্ডা করে না।


আপডেট পেতে, আমাদের সাথেই থাকুন ! পাশে থাকুন ৷ খবরের সাথেই থাকুন ! Breaking News Todays সবচেয়ে আগে সব খবর, ঠিক খবর, প্রতি মুহূর্তে। ফলো করুন আমাদের মাধ্যমগুলি: Facebook, Facebook page, Whatsapp Group. 📢 ব্রেকিং নিউজ: আজকের সর্বশেষ সংবাদ পড়ুন!
Author Image

Writer[samim]

আমি সামিম। গত ৮ বছর ধরে ডিজিটাল সংবাদমাধ্যমে কাজ করছি। রাজনীতি থেকে বিদেশি খবর,পশ্চিমবঙ্গের খবর, ক্রিকেট,পুর্ব বর্ধমানের খবর, ভাইরাল তথ্য থেকে বিনোদন—সব ক্ষেত্রেই আমি আপডেট ও নির্ভুল খবর পাঠকের কাছে পৌঁছে দিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। সত্য ও নির্ভরযোগ্য তথ্য পরিবেশনই আমার একমাত্র লক্ষ্য।

📧 ইমেইল: skmdsamimsms@gmail.com

🌐 ওয়েবসাইট: Breaking News Todays

🔵 Facebook | 🐦 X handle | 📸 Threads

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ